মোবাইলে ইন্টারনেট স্পিড বেশি করার নিয়ম

মোবাইলে ইন্টারনেট স্পিড বেশি করার নিয়ম জেনে নিন আজকের ব্লগ পোস্টে। অনেক সময় মোবাইল ব্যবহার করতে গেলে বারবার নেটওয়ার্ক চলে যায় অন্যদের ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারলেও আপনার ফোনে ইন্টারনেট স্পিড কমে যায়। এটি শুধু নেটওয়ার্কের সমস্যা নয় আপনার ফোনে থাকতে পারে সমস্যা।

মোবাইলে-ইন্টারনেট-স্পিড-বেশি-করার-নিয়ম

আজকের ব্লগ পোস্টে মোবাইলে ইন্টারনেট স্পিড বেশি করার নিয়ম আলোচনা করা হবে। এছাড়াও আজকের পোস্ট হতে জানতে পারবেন মোবাইলের ইন্টারনেট স্লো হয়ে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে। আপনার ফোনকে ফাস্ট করতে এবং ইন্টারনেট স্পিড বাড়াতে সম্পূর্ণ পোস্ট মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

পেইজ সূচিপত্রঃ মোবাইলে ইন্টারনেট স্পিড বেশি করার নিয়ম 

মোবাইলে ইন্টারনেট স্পিড বেশি করার নিয়ম 

মাঝে মাঝেই খেয়াল করবেন আপনার মোবাইলের ইন্টারনেট স্পিড কমে গেছে। অনেক স্লো কাজ করছে। এর কারণ কি? আমরা মনে মনে নেটওয়ার্ক কোম্পানির উপর বিরক্ত হলেও সব সময় নেটওয়ার্ক কোম্পানির সমস্যা থাকে না। এটি আপনার ফোনের সমস্যাও হতে পারে। আপনার আশেপাশের সকলেই ভালোভাবে ইন্টারনেট চালাতে পারলেও আপনার সমস্যা হচ্ছে। কিছু কৌশল অনুসরণ করে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। চলুন দেখে নেওয়া যাক কৌশল সমূহঃ

  • নেটওয়ার্ক বুস্টার অ্যাপ ডাউনলোড করুনঃ নেটওয়ার্ক বুস্টার অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারেন। এক্ষেত্রে প্রথমে গুগল প্লে স্টোরে যাবেন তারপরে নেটওয়ার্ক বুস্টার অ্যাপ ডাউনলোড করুন। এটি আপনার ডিভাইসে নেটওয়ার্ক সংযোগ উন্নত করতে সাহায্য করবে। এসব অ্যাপ ব্যবহার করে দেখতে পারেন আপনার ইন্টারনেট স্পিড বাড়ছে কিনা। তবে অবশ্যই ডাউনলোড করার সময় সতর্ক থাকবেন। খেয়াল করে ভালো অ্যাপটা ডাউনলোড করবেন, যে অ্যাপের রিভিউ ভালো আছে এবং রেটিং বেশি সেই অ্যাপটি ডাউনলোড করুন।
  • ফোনে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ রিমুভ করুনঃ ফোনের অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ গুলো ডিলিট করুন। যে ধরনের অ্যাপ আপনি কোনো কাজে ব্যবহার করেন না তা ফোনে রাখার প্রয়োজন নেই। এগুলো ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ড এ কাজ করে। এছাড়াও মেমোরি ও ডাটা খরচ হয় এগুলো অ্যাপ এর জন্য। ব্যাকগ্রাউন্ডে কাজ করার ফলে এবং ডাটা খরচ করার ফলে আপনার ফোনের স্পিড কমিয়ে দেয়। তাই এগুলো রিমুভ করে দেওয়াই ভালো। 
  • ব্রাউজার হিস্ট্রিঃ আপনি যে ব্রাউজারটি ব্যবহার করছেন তার হিস্ট্রি নিয়মিত মুছে ফেলুন। ব্রাউজার হিস্ট্রি লোডিং টাইম বাড়িয়ে দেয়। এছাড়া বিভিন্ন ব্রাউজার প্লাগিন বা অ্যাড অন রয়েছে যেগুলো আপনার কোনো কাজে আসে না। তাই সেগুলো রিমুভ করতে পারেন। এতে আপনার ফোনের স্পিড বাড়বে।
  • ব্যবহৃত অ্যাপ মিনিমাইজঃ ব্যবহৃত অ্যাপ ব্যবহারের পর মিনিমাইজ করে দিন। কারণ আপনি যখন ফোন অন করবেন বা ফোনের ডাটা অন করবেন কোনো অ্যাপ এ যাওয়ার জন্য তখন ব্যাকগ্রাউন্ড এর অ্যাপ গুলো লোড নিবে যার ফলে ইন্টারনেট স্লো হয়ে যাবে এবং ফোন ধীর গতিতে কাজ করবে। তাই ফোনের ডেটা ইউজেস অপশন এ গিয়ে অপরিচিত অ্যাপ গুলো রেস্ট্রিক্ট করতে পারেন এতে অপ্রয়োজনীয় ইন্টারনেট ব্যবহার হওয়া থেকে বিরত থাকবে আপনার ফোন।
  • সফটওয়্যার আপডেটঃ ফোনে যেকোনো অ্যাপ আপডেট এর জন্য নোটিফিকেশন আসলে সঙ্গে সঙ্গে আপডেট করুন। ফোনে ব্যবহৃত অ্যাপ গুলো আপডেট করা খুবই প্রয়োজন। যেকোনো সিস্টেমের আপডেট চেক করুন এবং প্রয়োজনীয় আপডেট ইন্সটল করুন। ফোনের প্রয়োজনীয় অ্যাপ গুলোর আপডেট করা না থাকলে ফোন স্লো হয়ে যায় ইন্টারনেট সংযোগ ভালো কাজ করে না। 
  • নেটওয়ার্ক সেটিংসঃ নেটওয়ার্ক সেটিংসে সমস্যা হলে তা ফোন সেটিংসে গিয়ে ঠিক করার চেষ্টা করুন। নেটওয়ার্ক সেটিংসে প্রবলেম হলে নেটওয়ার্ক স্লো হয়ে যায়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রথমে মোবাইলের সেটিংস এ যান এরপর নেটওয়ার্ক এ্যাড ইন্টারনেট ক্লিক করুন তারপর অ্যাডভান্স ক্লিক করুন তারপর রিসেট ওয়াইফাই অথবা মোবাইল অ্যাড ব্লুটুথ অপশন এ ক্লিক করুন এভাবে মোবাইল নেটওয়ার্ক সেটিং রিসেট করে নিন। এটি করলে আপনার ফোনের নেটওয়ার্কের ছোটখাটো সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।
  • ফাইভ-জি নেটওয়ার্কঃ আপনার ফোন যদি আপডেট হয় তাহলে সেটিংসে গিয়ে ফোর-জি অথবা ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক সিলেক্ট করতে পারেন। এর ফলে আপনার ফোনের নেটওয়ার্ক সংযোগ উন্নত হবে বলে আশা করছি। 
  • অ্যাডব্লককার ব্যবহারঃ অ্যাডব্লককার ব্যবহার করে মোবাইলের স্পিড বাড়াতে পারেন। আপনার ফোনে বিভিন্ন অ্যাপ ব্যবহার করার ফলে ফোনের ইন্টারনেট স্পিড কমে যেতে পারে অ্যাড ব্লকার ইন্সটল করে আপনি আপনার ফোনের স্পিড বাড়াতে পারেন।
  • চার্জে দিয়ে ফোন চালানো থেকে বিরত থাকুনঃ চার্জে লাগিয়ে ফোন চালানো উচিত নয়। এতে ফোনের স্পিড কমে যায়। নেটওয়ার্ক সংযোগ খারাপ হয়ে যায় এবং কি চার্জ দেওয়ার সময় ও বেড়ে যায়। তাই যতক্ষণ ফোন চার্জে রাখবেন ততক্ষণ ফোন চালানো থেকে বিরত থাকুন।
  • ডাটা সেভ মুড অন করাঃ মোবাইল ফোন স্লো হয়ে গেলে ফাস্ট করার এটি দারুন উপায়। ডাটা সেভ মুড অন করুন। আপনার ফোন আগের তুলনায় দ্রুত লোড নিবে।

মোবাইল ফোন স্লো হয়ে যাওয়ার কারণ 

বিভিন্ন কারণে মোবাইল ফোন স্লো হয়ে যায়। মোবাইল ফোন দ্রুত কাজ না করলে ফোনে কোন কাজ করেই শান্তি পাওয়া যায় না। যেকোনো অ্যাপ এ ঢুকতে যদি লোডিং টাইপ কয়েক সেকেন্ড হয় তাহলে একটু বিরক্ত চলে আসে ফোনের প্রতি। তবে মোবাইল ফোন স্লো হয়ে যাওয়ার কারণ কি? আপনাদের কিছু ভুলের কারণেই আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন স্লো হয়ে যেতে পারে। চলুন দেখে নেওয়া যাক মোবাইল ফোন স্লো হওয়ার কারণঃ

আরো পড়ুনঃ রিমেকার এআই - এআই এর ব্যবহার

  • সিস্টেম আপডেট না করা। 
  • মোবাইল ফোনের ব্যাটারি যত না নেওয়া। 
  • চার্জে লাগিয়ে ফোন ব্যবহার করা। 
  • অপ্রয়োজনীয় app ফোনে রাখা। 
  • ফোনের সিস্টেম স্টোরেজ ফুল করা। 
  • এপ্লিকেশন ক্যাশ পরিষ্কার না রাখা। 
  • এপ্লিকেশন এর পারমিশন বন্ধ না করা। 
  • মোবাইল ফোনের ডাটা বা wi-fi সবসময় একটিভ রাখা।
  • বিজ্ঞাপন দেয় এমন অ্যাপ ব্যবহার করা। 
  • ফ্যাক্টরি ডাটা রিসেট। 
  • ফাইভ-জি অথবা ফোর-জি নেটওয়ার্ক ব্যবহার না করা।
  • সফটওয়্যার আপডেট না করা। 
  • ব্যবহৃত অ্যাপ মিনিমাইজ করে রাখা। 
  • নেটওয়ার্ক সেটিংস চেক না করা। 
  • মেমোরি সবসময় ফুল রাখা।
  • ডাটা সেভ মুড অন করে না রাখা।

আপনার ফোন ধীরে চলা সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান 

বিভিন্ন কারণে ফোনের গতি কমে যায়। ফোনের এ সমস্যার কারণে বিভিন্ন অ্যাপে ঢুকতে অনেক বেশি সময় লাগে। অর্থাৎ লোডিং টাইম বেড়ে যায়। আপনার ফোন ধীরে চলা সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান করতে আজকের পোস্ট আপনার কাজে আসবে। ফোনের গতি বৃদ্ধি করতে সম্পূর্ণ পোস্ট করুন। ওপরে ফোনের নেটওয়ার্ক স্পিড বাড়ানোর নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। চলুন এখন জেলে দেওয়া যাক ফোর্ড ধীরে চলা সংক্রান্ত সমস্যার সমাধানঃ 

মোবাইলে-ইন্টারনেট-স্পিড-বেশি-করার-নিয়ম
যথাঃ

  • ফোনের রিস্টার্টঃ ফোনের গতি কমে গেলে ফোন রিস্টার্ট দিন। এতে ফোনের স্পিড কিছুটা বাড়বে। তবে অতিরিক্ত রিস্টার্ট দেওয়া উচিত নয় এতে পরবর্তীতে ফোনে সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই আপনি কিছুদিন পরপর রিস্টার্ট না দিয়ে অনেকদিন পর পর রিস্টার্ট দেওয়ার চেষ্টা করবেন।
  • অ্যান্ড্রয়েড আপডেট চেক আপঃ অ্যান্ড্রয়েড ফোনে আপডেট অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো অ্যাপে আপডেট আসলে বা ফোনের আপডেট আসলে সঙ্গে সঙ্গে দেওয়ার চেষ্টা করবেন। ফোনে আপডেট দিলে ফোনের স্পিড ঠিক থাকেন নয়তো ফোনের স্পিড কমে যেতে পারে। 
  • স্টোরেজ খালি করাঃ ফোনের স্টোরেজ ফুল ভরে গেলে ফোন অনেক স্লো হয়ে যায়। তাই ফোনের স্টোরেজ ফাঁকা রাখার চেষ্টা করবেন। সম্পূর্ণ যেন ভরে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখবেন। 
  • অ্যাপঃ ফোনের ধীরগতির সমস্যা সমাধান করতে বিভিন্ন অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন। এই অ্যাপগুলো ব্যবহার করে আপনার ফোনের গতি বাড়াতে পারবেন। তবে অবশ্যই ভালো অ্যাপ ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন। যে অ্যাপের রেটিং বেশি এবং রিভিউ ভালো তা ব্যবহার করুন। 

ফোন আপডেট করার পদ্ধতি 

ফোন আপডেট করার পদ্ধতি জেনে নিন। ফোন আপডেট করতে চাইলে প্রথমে খেয়াল রাখবেন অন্তত ফোনে ৩০% এর বেশি চার্জ থাকতে হবে। এরপর ফোনের সেটিংসে ক্লিক করুন। এরপর ফোনের সেটিংস এর মধ্যে কিছু অপশন দেখতে পাবেন যেমন: এবাউট ডিভাইস সফটওয়্যার আপডেট বা এবাউট ফোন। ফোনের মেনুফ্যাকচার এর ওপর নির্ভর করে অপশন গুলো আলাদা হতে পারে। সফটওয়্যার আপডেট অপশন দেখলে সেখানে ক্লিক করবেন আপনার ফোনের আপডেট পদ্ধতি শুরু হয়ে যাবে। 

আরো পড়ুনঃ সৌদি আরবে কোন কাজের বেতন ও চাহিদা বেশি

আর যদি about phon বা about device অপশন আসে তাহলে ক্লিক করবেন এবং পরবর্তী অপশন গুলোর মধ্যে খুঁজে বের করবেন সফটওয়্যার আপডেট। ক্লিক করে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। ফরে যাবতীয় সিস্টেমগুলো আপডেট হওয়ার জন্য। আপডেট হয়ে গেলে আপনি পরবর্তীতে ফোন ব্যবহার করার সময় অনুভব করতে পারবেন আগের তুলনায় ফোন কিছুটা হলেও ফাস্ট হয়েছে। ধীর গতির সমস্যা সমাধান পাবেন ফোর আপডেট করার মাধ্যমে।

সফটওয়্যার আপডেট না করলে কি হয় 

সফটওয়্যার আপডেট না করলে কি হয়? এ প্রশ্ন অনেকেই করেছেন। চলুন আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া যাক। ফোনের স্পিড সঠিক রাখতে এবং ফোনের কার্যক্রম বজায় রাখতে সফটওয়্যার আপডেট একটি প্রক্রিয়া। সফটওয়্যার আপডেট না করলে আপনার ফোন গরম হয়ে যাবে খুব অল্প সময়েই। ফোনে যেকোনো কাজ করার সময় অথবা ভিডিও দেখার সময় খেয়াল করবেন ফোন খুব দ্রুত গরম হয়ে যাচ্ছে তাহলে বুঝে নেবেন আপনার ফোনে আপডেট দিতে হবে।  

মোবাইলে-ইন্টারনেট-স্পিড-বেশি-করার-নিয়ম
সফটওয়্যার আপডেট একটি ডিজিটাল সুরক্ষা এবং সাইবার নিরাপত্তা। এটি ফোন এর জন্য খুবই জরুরী। দীর্ঘদিন সফটওয়্যার আপডেট না দিলে ফোনে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। ফোনে আপডেট আসার পর যত দ্রুত আপনি আপনার ফোনে আপডেট দিবেন তত সুরক্ষিত থাকবে আপনার ফোন। সফটওয়্যার আপডেট দেওয়ার সুবিধা অনেক। অপরাধীদের কাছে একটি সহজ টার্গেট হলো এটি। অর্থাৎ বুঝতে পারছেন আপডেট বন্ধ রাখা মানে ঝুঁকি বাড়ানো।

মোবাইল ডাটা বা wi-fi অপ্রয়োজনে বন্ধ রাখুন 

মোবাইল ডাটা বা ওয়াইফাই অপ্রয়োজনে বন্ধ রাখা উচিত। এতে মোবাইল ডাটার অপচয় হয়। এছাড়াও ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ গুলো কার্যরত থাকে। যার ফলে মোবাইল স্লো হয়ে যেতে পারে। মোবাইল ফোন ব্যবহারের পর ব্যাকগ্রাউন্ড এ থাকা অ্যাপগুলো অর্থাৎ যেগুলো মিনিমাইজ করে রাখেন তার সরিয়ে ফেলা উচিত। নয়তো মোবাইল ফোন একটিভ করার সাথে সাথে ব্যাকগ্রাউন্ড এর অ্যাপ গুলো লোড নিতে শুরু হয় যার ফলে মোবাইল ফোনের লোডিং টাইপ বেড়ে যায়। 

আরো পড়ুনঃ মালয়েশিয়া ভিসা  কবে খুলবে ২০২৫ - আপডেট নিউজ

এছাড়াও মোবাইলের স্টোরেজ কখনো ফুল করবেন না। মোবাইলের স্টোরেজ কিছুটা হলেও ফাঁকা রাখার চেষ্টা করবেন। স্টোরেজ ফুল হয়ে গেলে বিভিন্ন অ্যাড যুক্ত হয় আবার লোডিং টাইম বেড়ে যায়। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন বিষয়টা। মোবাইলের স্পিড বজায় রাখতে এবং লোডিং টাইম কমাতে অবশ্যই প্রয়োজন ব্যতীত মোবাইলের ডাটা বা ওয়াইফাই একটিভ রাখা থেকে বিরত থাকবেন।

মন্তব্যঃ মোবাইলে ইন্টারনেট স্পিড বেশি করার নিয়ম 

মোবাইলে ইন্টারনেট স্পিড বেশি করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি আজকের ব্লগ পোস্টে। আশা করছি কিছুটা হলেও উপকৃত হয়েছে। এছাড়াও আজকের ব্লগ পোস্টে আলোচনা করেছি মোবাইল ধীরগতি সংক্রান্ত সমস্যা সম্পর্কে। মোবাইলের স্পিড বাড়ানোর উপায় জানিয়েছি আপনাদের। এছাড়াও যারা জানতে চেয়েছিলেন মোবাইল ফোনে আপডেট দেওয়া কতটা জরুরী বা দেওয়া উচিত কিনা তা সম্পর্কেও জানিয়েছি।

এই নিয়ম গুলো ফলো করে আপনার মোবাইল ফোনের স্পিড সবসময় ভালো রাখতে পারেন। মোবাইল ফোনের স্পিড কবে গেলে খুবই সমস্যা হয়। যেকোনো অ্যাপ এ ঢুকতে বেশ কয়েক সেকেন্ড সময় লাগে। এই সমস্যা গুলো কিভাবে মোবাইলের সেটিংস-এ গিয়ে সমাধান করতে পারেন তা জানিয়েছি আজকের পোস্টে। আজকের পোস্ট ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন। সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডেইলি ডাইরির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url