মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে ২০২৫ - আপডেট নিউজ
মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে? আপনি যদি এই প্রশ্নের উত্তর জানতে চান তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন। মালয়েশিয়ার ভিসা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। এছাড়াও আজকের ব্লগ পোস্টে জানতে পারবেন মালয়েশিয়ার কাজের ধরন এবং বেতন সম্পর্কে।
মালয়েশিয়ার সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে সম্পূর্ণ পোস্ট মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। আজকের ব্লগ পোস্টে সকল আপডেট নিউজ গুলো তুলে ধরা হবে। এছাড়াও জানতে পারবেন মালয়েশিয়া যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে। তাই সম্পূর্ণ ব্লক পোস্ট পড়ুন।পেইজ সূচিপত্রঃ মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে
- মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে
- মালয়েশিয়া ভিসা কি বাংলাদেশের জন্য চালু আছে
- মালয়েশিয়া ভিসা করতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
- মালয়েশিয়ার ভিসার প্রকারভেদ
- মালয়েশিয়া কত ধরনের কাজ আছে
- মালয়েশিয়া কাজের বেতন
- মালয়েশিয়ার ভিসা খরচ কত
- মালয়েশিয়া দেশ হিসেবে কেমন
- শেষ কথাঃ মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে
মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে
মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে তার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। মালয়েশিয়ার ভিসা দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার কারণে অনেকের মনেই এই প্রশ্ন জেগেছে মালয়েশিয়ার ভিসা কবে খুলবে? মালয়েশিয়ায় অবস্থিত বাংলাদেশের হাই কমিশনের মাধ্যম জানিয়েছে, বর্তমানে মালয়েশিয়ার কলিগ ভিসা চালু রয়েছে। এই তথ্যটি বাংলাদেশ হাইকমিশন এর মাধ্যমে যারা গেছে।
এই নিউজটি পাবলিস হয়েছে ২০২৪ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ হাইকমিশন মাধ্যম হতে। আপনারা প্রায় সকলেই যাদের দীর্ঘদিন মালয়েশিয়ার ভিসা বন্ধ ছিল। বর্তমানে জানা গেছে প্লান্টেশন বিভাগ বা সেক্টরের শ্রমিক নিয়োগ করা হচ্ছে। যেহেতু মালয়েশিয়ার ভিসা খুলে দিয়েছে, এখন চাইলেই সরকারি অথবা বেসরকারিভাবে মালয়েশিয়া যাওয়া যাবে।
এখন মালয়েশিয়া পাম ফল বাগানে কাজের শ্রমিক নিয়োগ করা হচ্ছে। তাই কলিং ভিসায় মালয়েশিয়া যেতে পারেন। ইতিমধ্যে জানিয়েছি কলিং ভিসা চালু হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ হাইকমিশন। এটি মালয়েশিয়া শ্রমিকদের কাছে একটি খুশির খবর। এছাড়াও যারা মালয়েশিয়া যেতে চান তাদের জন্যেও খুশির খবর। উল্লেখ্য এই যে, ২০২৪ সাল ৩১শে মে মালয়েশিয়ার কাজের ভিসা বন্ধ করা হয়েছিল।
বর্তমানে সীমিত আকারে চালু রয়েছে মালেশিয়ার কলিং ভিসা। মালয়েশিয়া ভিসা প্রসেসিং এজেন্সির মাধ্যমে অথবা সরকারি মাধ্যমে কলিং ভিসায় মালয়েশিয়া যেতে পারেন। সরকারিভাবে মালয়েশিয়া যেতে চাইলে প্রবাসী কল্যাণ, বৈদেশিক কর্মসংস্থা, বিএমআইটি,আমি প্রবাসী এবং বোয়েসেল এই ওয়েবসাইটগুলোতে নজর রাখতে পারেন।
মালয়েশিয়ার সরকারের মতে অল্প কিছুদিনের মধ্যে মালয়েশিয়ার কলিং ভিসা সম্পূর্ণ চালু করা হবে। এটি দুই দেশের সরকারের মধ্যে বৈঠকের পর জানানো হয়েছে। কলিং ভিসা সম্পূর্ণরূপে চালু হলে যে কোন প্রয়োজনে বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া যাওয়া যাবে। তখন চাইলে পাম ফল নামানো কাজের জন্য মালয়েশিয়া ভিসায় এপ্লাই করতে পারেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
মালয়েশিয়া ভিসা কি বাংলাদেশের জন্য চালু আছে
মালয়েশিয়া ভিসা কি বাংলাদেশের জন্য চালু আছে? এমন প্রশ্ন অনেকেই করে থাকেন। বাংলাদেশের হাইকমিশনের তথ্য অনুসারে সীমিত আকারে মালয়েশিয়ার কলিং ভিসা চালু আছে। দীর্ঘদিন মালয়েশিয়ার ভিসা বদ্ধ ছিল এটি সকলের কাছেই জানা। ২০২৪ সালে ১৭ ই সেপ্টেম্বর মালয়েশিয়ার ভিসা চালু করা হয়েছিল। কিছু কারণে মালয়েশিয়ার ভিসা ২০২৪ সালে ৩১শে মে বদ্ধ করে দেয়া হয়।
আরো পড়ুনঃ কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত
দুই সরকারের মধ্যবর্তী বৈঠকের পর জানা যায় এখন সীমিত আকারে কলিং ভিসা চালু করা হয়েছে। তবে কিছুদিনের মধ্যেই সম্পূর্ণ চালু করা হবে। তখন যে কোন প্রয়োজনে বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া যাওয়া যাবে। কেউ যদি চায় তাহলে পাম ফল বাগানের কাজ এর জন্য মালয়েশিয়া যেতে পারে। মালয়েশিয়া ভিসা প্রসেসিং এনজিও অথবা সরকারিভাবে যাওয়া যাবে। সরকারিভাবে যেতে চাইলে প্রবাস কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থা মন্ত্রনালয় ওয়েবসাইট ফলো করতে পারেন।
মালয়েশিয়া ভিসা করতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
মালয়েশিয়া ভিসা করতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে জেনে নিন। বর্তমানে মালয়েশিয়া কলিং ভিসা সীমিত আকারে চালু আছে। খুব দ্রুত সম্পূর্ণ চালু করা হবে বলে জানিয়েছে মালেশিয়া সরকার। মালয়েশিয়া ভিসা প্রসেসিং এনজিও অথবা সরকারিভাবে যেতে পারেন। তবে কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দরকার। অনেকেরই এ বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা নেই। চলুন জেনে নেওয়া যাক মালয়েশিয়া ভিসা করতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
যথাঃ- বৈধ পাসপোর্ট। পাসপোর্টের মেয়াদ কমপক্ষে ছয় মাস হতে হবে।
- ভিসা ও ইমিগ্রেশন সিল। এই সিল নেওয়ার জন্য পাসপোর্টের পর দুই তিনটা ফাঁকা পেজ রাখতে হবে।
- আগের পাসপোর্ট বা পুরনো পাসপোর্ট থাকলে তা নতুন পাসপোর্ট এর সাথেই জমা দিতে হবে।
- পাসপোর্টের ফটোকপি।
- ব্যক্তির ব্যক্তিগত বিবরণ।
- মেডিকেল রিপোর্ট।
- করোনা টেস্ট এর রিপোর্ট।
- ভিসা এপ্লিকেশন ফর্ম। ফর্মটি ব্লক লেটার দিয়ে পূরণ করতে হবে। আবেদনকারীর স্বাক্ষর।
- সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড যুক্ত দুই কপি ছবি।
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অরিজিনাল কপি।
- ব্যাংক সলভেন্সি সার্টিফিকেট।
- ব্যাংকের লেদদেন এর প্রত্যয়ন কপি।
- স্টুডেন্টদের ক্ষেত্রে স্টুডেন্ট আইডি কার্ডের ফটোকপি।
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সার্টিফিকেট।
- ভ্যাক্সির সার্টিফিকেট।
- ভিজিটিং কার্ড।
- ম্যারেজ সার্টিফিকেট।
- রোগী দেখাতে গেলে রোগীর পূর্বের সকল ডকুমেন্ট। অর্থাৎ বুঝতেই পারছে যে ভিসায় যাবেন সেই রিলেটেড সকল অরজিনাল এবং ফটোকপি ডকুমেন্টস প্রয়োজন হবে।
মালয়েশিয়ার ভিসার প্রকারভেদ
মালয়েশিয়ার ভিসার প্রকারভেদ সম্পর্কে জেনে নিনঃ
- টুরিস্ট ভিসাঃ মালয়েশিয়া বেড়াতে যেতে চাইলে টুরিস্ট ভিসায় যেতে পারেন। এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট এবং আপনার পরিচয় পত্র প্রয়োজন হবে। সবগুলো ভিসার মাঝে টুরিস্ট ভিসা সবচাইতে বেশি জনপ্রিয়। বাংলাদেশীরা খুব সহজেই এই ভিসায় মালয়েশিয়া যেতে পারবেন।
- মেডিকেল ভিসাঃ সাধারণত ডাক্তার দেখানোর ক্ষেত্রে মালয়েশিয়া মেডিকেল ভিসায় যেতে পারেন। এক্ষেত্রে পূর্বের সকল মেডিকেল রিপোর্ট সহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে।
- এমপ্লয়মেন্ট ভিসাঃ কাজের ক্ষেত্রে এই ভিসায় মালয়েশিয়া যেতে পারেন। পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয় পত্র এবং মেডিকেল রিপোর্ট সহ বিভিন্ন কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে।
- বিজনেস ভিসাঃ কাজের ক্ষেত্রে বা আপনার যদি কোন বিজনেস থাকে তার উপযুক্ত কাগজপত্র ও প্রমান দেখিয়ে বিজনেস ভিসায় মালয়েশিয়া যেতে পারেন।
- স্টুডেন্ট ভিসাঃ পড়াশোনার ক্ষেত্রে স্টুডেন্ট ভিসায় মালয়েশিয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে স্টুডেন্ট কার্ড এবং প্রতিষ্ঠানের সার্টিফিকেট প্রয়োজন হবে।
মালয়েশিয়া কত ধরনের কাজ আছে
মালেশিয়া কত ধরনের কাজ আছে? এই প্রশ্নের উত্তর যারা জানতে চান আজকের পোস্টটি তাদের জন্য। মালয়েশিয়া বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু কাজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো আজকের পোস্টে। যারা মালয়েশিয়া যেতে চান তাদের অবশ্যই সেই দেশের কাজ সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। যে কাজের চাহিদা বেশি সেই কাজের বেতনও সাধারণত বেশি হয়ে থাকে। কাজ সমূহঃ
আরো পড়ুনঃ কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন কত
- পামওয়েল উৎপাদন (এ কাজে চাহিদা সবচাইতে বেশি)
- কৃষিকাজ (কাজের চাহিদা বেশি)
- ইলেকট্রিশিয়ান
- ড্রাইভিং
- মেকানিক্যাল
- হোটেল ক্লিনার
- সুইমিং পুল ক্লিনার
- কনট্রাকশন
- সেলস্ ম্যান
- হোটেল বা রেস্টুরেন্ট বা রেস্তোরা
- গবাদি পশু পালন
- সবজি উৎপাদন
- চাষ করা
- পাম ফল সংরক্ষন
- ওয়েটার ইত্যাদি।
মালয়েশিয়া কাজের বেতন
মালয়েশিয়া কাজের বেতন সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে দিনঃ
- ইলেকট্রিশিয়ানঃ এই কাজের চাহিদা রয়েছে প্রচুর। তবে অভিজ্ঞ মানুষ ছাড়া সবাই এ কাজ করতে পারে না। এ কাজের বেতন বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৬০ হাজার থেকে ৯০ হাজার।
- ড্রাইভিংঃ ড্রাইভিং করতে চাইলে অবশ্যই ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে। এ কাজে পারদর্শী হতে হবে। এ কাজের বেতন বাংলাদেশী টাকায় ৭০ হাজার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার পর্যন্ত।
- ক্লিনারঃ ক্লিনার এর চাকরি বিভিন্ন রকম হতে পারে। যেমন: রেস্টুরেন্ট ক্লিনার, সুইমিং পুল ক্লিনার, মেডিকেল লিডার, গ্লাস ক্লিনার, ফ্লোর ক্লিনার ইত্যাদি। এই কাজের বেতন বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৬০ থেকে ৮০ হাজার।
- কনট্রাকশনঃ এ কাজের জন্য যথেষ্ট অভিজ্ঞতা প্রয়োজন। মালয়েশিয়া কনট্রাকশনের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। এ কাজের বেতন বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১ লাখ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার পর্যন্ত হতে পারে।
- মিস্ত্রিঃ এ কাজের জন্যেও কিছুটা অভিজ্ঞতার প্রয়োজন আছে। ঠিক আছে বেতন বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৬০ থেকে ৭০ হাজার হয়ে থাকে।
- রেস্টুরেন্টঃ রেস্টুরেন্টের বিভিন্ন কাজ রয়েছে। যেমন: ওয়েটার, ক্লিনার, বাবুর্চি ইত্যাদি। বাবুর্চির বেতন বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১ লক্ষ টাকা ছাড়িয়ে যায়। আর ক্লিনার বা ওয়েটার এর ক্ষেত্রে বাংলাদেশী টাকায় ৬০ থেকে ৭০ হাজার হয়ে থাকে।
- ফ্যাক্টরিঃ ফ্যাক্টরিতে বিভিন্ন রকম কাজের নিয়োগ দেওয়া হয়। কর্মচারীদের বেতন প্রায় ৫০ থেকে ৬০ হাজার হয় বাংলাদেশি টাকায়।
- পাম ফলঃ পাম ফল সংরক্ষণ করা বা বাগানের দেখাশোনা করা এ ধরনের কাজের চাহিদা প্রচুর মালয়েশিয়া। এসব কাজের কর্মচারীদের বেতর প্রায় ৬০ থেকে ৭০ হাজার হয়ে থাকে। এই বেতন ধীরে ধীরে বাড়তে পারে।
মালয়েশিয়ার ভিসা খরচ কত
- স্টুডেন্ট ভিসাঃ মালয়েশিয়া স্টুডেন্ট ভিসায় গেলে ২ লাখ থেকে ৩ লাখ টাকা খরচ পড়বে।
- টুরিস্ট ভিসাঃ মালেশিয়ায় টুরিস্ট ভিসায় যেতে চাইলে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা খরচ হবে। তবে খরচ কিছুটা বাড়তে পারে দালালের মাধ্যমে প্রসেসিং কার্যক্রমে।
- বিজনেস ভিসাঃ বিজনেস ভিসায় মালয়েশিয়া গেলে ১ থেকে ২ লক্ষ টাকা খরচ হবে।
- মেডিকেল ভিসাঃ মেডিকেল ভিসায় গেলে সর্বোচ্চ ১ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে।
- এমপ্লয়মেন্ট ভিসাঃ এমপ্লয়মেন্ট ভিসায় ১ থেকে দেড় লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে
মালয়েশিয়া দেশ হিসেবে কেমন
মালয়েশিয়া দেশ হিসেবে কেমন? মালয়েশিয়া দেশ সম্পর্কে যাদের অনেক বেশি আগ্রহ তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট। চলুন জেনে নেওয়া যাক মালয়েশিয়া দেশ সম্পর্কে কিছু তথ্য। এশিয়ার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থিত একটি দেশ মালয়েশিয়া। এই দেশটি প্রায় ১৩ টি রাজ্য জড়িয়ে গঠিত। এছাড়াও রয়েছে তিনটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল। এই তিনটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল মিলে গঠিত একটি যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান রাজতন্ত্র।
আরো পড়ুনঃ দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম করার অ্যাপ সম্পর্কে জানুন
মালয়েশিয়া দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম। এদের সবুজ পাহাড়ে ঘেরা অত্যন্ত সৌন্দর্যের একটি দেশ। প্রতিবছর এদেশে প্রায় ১৪০টি দেশ থেকে শিক্ষার্থী যায় উচ্চশিক্ষা অর্জন করতে। এছাড়াও এদেশে নিয়োগ আছে বাংলাদেশের হাজার হাজার কর্মী। বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ার দূরত্ব প্রায় ৩৭৫০ কিলোমিটার। ননস্টপ ফ্লাইটে মালয়েশিয়া যেতে চাইলে সর্বোচ্চ চার ঘন্টা সময় লাগবে। আর ফ্লাইট যদি ওয়ান স্টপ বা টু স্টপ হয় তাহলে সবাই কিছুটা বেশি লাগবে, প্রায় ৫ ঘন্টা। আশা করছি কিছুটা হলেও ধারণা পেয়েছেন।
শেষ কথাঃ মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে
মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে তা নিয়ে উপরে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনারা ইতিমধ্যেই জানতে পেরেছেন মালেশিয়া ভিসা খুব শীঘ্রই সম্পূর্ণ চালু করা হবে যদিও এখন সীমিত আকারে চালু আছে। মালয়েশিয়া ভিসা চালু হলে খুব সহজেই যেকোনো ভিসায় মালয়েশিয়া যেতে পারবেন। আশা করছি কিছুটা হলেও উপকৃত হয়েছে। সম্পূর্ণ পোস্ট করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
এছাড়াও আজকের ব্লগে আলোচনা করেছি মালয়েশিয়া দেশ সম্পর্কে। আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছি মালয়েশিয়া দেশে কত ধরনের ভিসা চালু আছে তা সম্পর্কে। আবার মালয়েশিয়ার বিভিন্ন কাজে কর্মীদের বেতন কেমন হতে পারে তার ধারণা দিয়েছি। আজকের পোস্ট ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।
ডেইলি ডাইরির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url