২১শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস - আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
২১শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস বর্ণনা করবো আজকের ব্লগে। আপনি কি ২১শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে হ্যাঁ আজকের ব্লগ পোস্ট আপনার জন্য। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এর তাৎপর্য বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
পেইজ সূচিপত্রঃ ২১শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস
- ২১শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস
- ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- ২১শে ফেব্রুয়ারির তাৎপর্য
- ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
- ভাষা আন্দোলনের তাৎপর্য
- ২১শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস
- শেষ কথাঃ ২১শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস
- কিছু প্রশ্নের উত্তর
২১শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস
২১শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। আপনার কাছে যদি একুশে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস অজানা হয়ে থাকে তাহলে আজকের পোস্ট আপনার জন্য। ১৯৪৭ সালে রাজধানী ঢাকায় নভেম্বর ডিসেম্বর মাসের দিকে ভাষা বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল। ১৯৪৮ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত অল্প পর্যায়ে আন্দোলন শুরু হয়। ১৯৫২ সালে একুশে ফেব্রুয়ারি তা চরম রূপ ধারণ করে।
১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে ছাত্র সমাজ মিছিল বের করেন ১৯৫২ সালে ২১শে ফেব্রুয়ারি। আন্দোলন চলাকালীন ঢাকা মেডিকেল কলেজের এর সামনে সরকারের নির্দেশনায় পুলিশ গুলি চালায় আন্দোলনকারীদের ওপরে। গুলির আঘাতে নিহত হন সালাম, রফিক, বরকত, জব্বার সহ আরো নাম না জানা অনেকেই। এই ঘটনায় সাধারণ জনগণ প্রতিবাদ জানায়।
ক্ষুদ্ধ হয়ে ঢাকাবাসী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হোস্টেলে সমাবেত হয়। নানাভাবে নির্যাতিত হওয়ার পরেও সাধারণ মানুষ দমে যায়নি। ছাত্রদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও প্রতিবাদ জানায়। ২২ শে ফেব্রুয়ারি পুনরায় রাজপথে নেমে আসে, সাধারণ জনগণ এবং ছাত্রসমাজ। ঢাকা মেডিকেল কলেজ এর হোস্টেল প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয় শহীদদের জানাজা। সাধারণ মানুষ সহ ছাত্র সমাজ অংশগ্রহণ করে।
শহীদদের স্মৃতি অমর করে রাখতে ২৩শে ফেব্রুয়ারি মেডিকেল কলেজ হোস্টেলের প্রাঙ্গণে গড়ে তোলা হয় শহীদ মিনার। এক রাতের মধ্যেই এই কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। এটি তৈরি করা হয়েছিল শহীদদের আত্মত্যাগ কে শ্রদ্ধা জানিয়ে স্মৃতি করে রাখার জন্য। কিন্তু ২৬ ফেব্রুয়ারি সরকার নির্দেশনায় তা ভেঙ্গে ফেলা। এই ঘটনার মধ্যে দিয়ে আন্দোলনের গতি বৃদ্ধি পায়।
১৯৫৪ সালে প্রদেশ নির্বাচন পরিষদে যুক্তফ্রন্ট লাভ করে। ৭ই মে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসাবে বাংলাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয় গণপরিষদের অধিবেশন অনুষ্ঠানে। ১৯৫৬ সাল ২৯ শে ফেব্রুয়ারি বাংলাকে দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয় পাকিস্তান। সংবিধানে পরিবর্তন নিয়ে আসা হয়। তারপর থেকে বাঙালির মাতৃভাষা বাংলা। আশা করছি ২১ শে ফেব্রুয়ারির ইতিহাস সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। এদেশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা হিসেবে স্বীকৃতি পায়। ১৯৯৯ সালে ১৭ ই নভেম্বর ২১ শে ফেব্রুয়ারি কে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ইউনেস্কো কর্তৃক এ ঘোষণা করা হয়। ২০০০ সাল থেকে সারা বিশ্বের একুশে ফেব্রুয়ারি পালিত হয়। বিশ্বের বুকে এটি একটি ইতিহাস।
আরো পড়ুনঃ ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য
একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদদের সম্মান জানাতে এবং তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে প্রতিবছর শহীদ মিনারে ফুল অর্পণ করা হয়। তাদের তাজা রক্তের বিনিময়ে পেয়েছি আমরা আমাদের মাতৃভাষা। একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ সহ যেসব দেশগুলোতে বাংলা ভাষাভাষী সেসব অঞ্চলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করা হয়। মাতৃভাষার জন্য তাজা প্রাণ দেওয়া শহীদরা আমাদের মনে অমর হয়ে থাক আজীবন।
২১শে ফেব্রুয়ারির তাৎপর্য
২১শে ফেব্রুয়ারির তাৎপর্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। অনেকের কাছেই ২১শে ফেব্রুয়ারির তাৎপর্য অজানা। আজকের ব্লগে জেনে নিন একুশে ফেব্রুয়ারীর তাৎপর্য। একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। ১৯৫২ সালে শহীদদের রক্তের বিনিময়ে ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে পেয়েছি আমরা আমাদের মাতৃভাষা বাংলা ভাষা।
শিক্ষা বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতির সংক্রান্ত সংস্থার থেকে পাওয়া স্বীকৃতি একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা ছিল। বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন একটি ইতিহাসে পরিণত হয়।। ইউনেস্কোর এই সিদ্ধান্তে বাংলাদেশ একটি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ করে। ২০০০ সাল থেকে বিশ্বের প্রায় ১৯৩ দেশে বাংলার দামাল ছেলেদের কথা উচ্চারিত হয়। মাতৃভাষার দাবিতে সমগ্র পূর্ব বাংলার ঝাপিয়ে পড়ার ইতিহাস বিস্তার লাভ করে।
অশেষ শ্রদ্ধা এবং কৃতজ্ঞতা সেসব ছাত্র সমাজের তরুণদের আত্মত্যাগের জন্য। শহীদদের আত্মত্যাগে আমরা সকলেই তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। শহীদ রফিক, শফিক, আবুল বরকত, আব্দুল জব্বার, আব্দুস সালাম, শফিউর রহমান, ওয়ালীউল্লাহ সহ সকল শহীদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। ঢাকা শহীদ মিনার সারা বিশ্বে হয়ে উঠেছে সংগ্রামের বিজয়ের প্রতীক, অনুপ্রেরণার প্রতীক।
মাতৃভাষার জন্য এই আত্মত্যাগ বিশ্বে এক নতুন ইতিহাস রচনা করেছে। মাতৃভাষা দিবস একুশে ফেব্রুয়ারি শুধু বাঙালি নয় পুরো বিশ্বে সারা ফেলেছে। প্রত্যেকটি মানুষের কাছে তাদের মাতৃভাষা প্রিয়। শহীদদের স্মরণ করে প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারি খালিপায়ে শহীদ মিনারে ফুল অর্পণ করা হয়। তাদের আত্মত্যাগের জন্যই আজ আমরা মনের ভাব আমাদের মাতৃভাষায় প্রকাশ করতে পারি।
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস সম্পর্কে জানাবো আপনাদের। ১৯৫২ সালে রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মাধ্যমে পেয়েছি আমরা আমাদের এই মাতৃভাষা। ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। প্রত্যেক বছর এই দিনটি শহীদদের স্মরণে শহীদ মিনারে ফুল অর্পণ করা হয়। ভাষা আন্দোলনের সূচনা হয় ১৯৪৭ সালের নভেম্বর ডিসেম্বর মাসের দিকে।
আরো পড়ুনঃ থার্টিফাস্ট নাইটের ইতিহাস-এর সম্পর্কে ইসলাম কি বলে
১৯৪৭ সালে ভাষা বিক্ষোভ শুরু হয়। ১৯৪৮ সালের মার্চ মাসে আন্দোলন শুরু হয় অল্প পরিমাণে। কিন্তু ১৯৫২ সালে ২১ শে ফেব্রুয়ারি বিরূপ রূপ ধারণ করে। ছাত্র সমাজ ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে রাস্তায় মিছিল বের করে। সেই মিছিলে সরকারের নির্দেশনায় পুলিশ গুলি চালায়। এই ঘটনাটি ঘটে ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে। পুলিশের গুলিতে নিহত হন অনেকেই।
সালাম, রফিক, বরকত, জব্বার সহ নাম না জানা অনেকেই শহীদ হন। এই হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে আন্দোলন আরো ভয়ংকর রূপ ধারণ করে। ছাত্র সমাজের পাশাপাশি সাধারণ মানুষ ও যোগদান করে আন্দোলনে। এই ঘটনার প্রতিবাদ ঢাকাবাসী রাস্তায় নেমে আসে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গনে সমাবেত হয়। পরের দিন অর্থাৎ ২২ শে ফেব্রুয়ারি পুনরাই রাজপথে নেমে আসে ছাত্রসমাজ এবং সাধারণ মানুষ।
শহীদদের জানাজা অনুষ্ঠিত হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গনে। ছাত্র সমাজ সহ পুরো ঢাকা বাসি সেখানে অংশগ্রহণ করে। ২৩ শে ফেব্রুয়ারি মেডিকেল কলেজে শহীদদের স্মৃতি অমর করে রাখতে নির্মাণ হয় শহীদ মিনার। এটি সরকার ২৬ শে ফেব্রুয়ারি ভেঙ্গে ফেলে। এই ঘটনার মধ্যে দিয়ে ভাষা আন্দোলনের গতি অনেক বৃদ্ধি পায়।
১৯৫৪ সালে নির্বাচনে প্রদেশ পরিষদ যুক্তফ্রন্ট লাভ করে তারপর ৭ই মে অনুষ্ঠিত অধিবেশ গণপরিষদে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। পাকিস্তানের সংবিধান পরিবর্তন করা হয় এবং বাংলাকে দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এটি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৫৬ সালের ২৯ শে ফেব্রুয়ারি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস।
ভাষা আন্দোলনের তাৎপর্য
ভাষা আন্দোলনের তাৎপর্য আপনাদের সামনে তুলে ধরবো। অনেকের কাছেই ভাষা আন্দোলনের তাৎপর্য অজানা। আমাদের জীবনে ভাষা আন্দোলনের তাৎপর্য অপরিসীম। বর্তমানে পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ পড়বে ব্রিটিশ শাসনের অন্তর্ভুক্ত ছিল। উনবিংশ শতক এর দিকে উর্দু ভাষা প্রচলিত ছিল। সে সময় ব্রিটিশের আওতায় থাকতে হতো বাংলার মানুষজনের।
মুসলিম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও ধার্মিক নেতা খাজা সলিমুল্লাহ স্যার, নবাব ওয়াকার, সৈয়দ আহমেদ খান এবং মৌলভী আব্দুল হক প্রমোশনের আশায় লিঙ্গুয়া ফ্রাঙ্ক উন্নতি হয়। ১৯৫২ সালে ১১৪ ধারা ভঙ্গ করে ২১শে ফেব্রুয়ারি রাস্তায় মিছিল বের করে। মিছিলে পুলিশ গুলি চালালে অনেকে শহীদ হন। এতে সাধারণ মানুষও নেমে আসে রাস্তায়।২২ শে ফেব্রুয়ারি পুনরায় রাজপথে নেমে আসে প্রতিবাদে জানাতে সাধারণ জনগণ।
১৯৫৪ সালে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে বাংলাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। পাকিস্তানের দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি পায় বাংলা। শহীদের এই আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা পেয়েছি আমাদের এই মাতৃভাষা। শহীদের স্মরণে প্রতিবছর ২১শে ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনারে ফুল অর্পণ করা হয়। তাদের এই আত্মত্যাগের জন্যেই আজকে আমরা আমাদের মনের ভাব প্রকাশ করি মাতৃভাষায়।
২১শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস
২১শে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস হিসেবে পালিত হয়। ১৯৫২ সালে একুশে ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলন হয়েছিল। শহীদ হয়েছে রফিক, শফিক, বরকত, সালাম সহ নাম না জানা অনেকই । মাতৃভাষা বাংলার দাবিতে ছাত্র সমাজ এবং সাধারণ মানুষ নেমে আসে রাস্তায়। ছাত্রদের উপর গুলি চালানোর জন্য ঢাকাবাসী খুব ক্ষুদ্ধ হয়। শহীদের স্মৃতি অমর করে রাখতে নির্মাণ করা হয় শহীদ মিনার।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার ১৫ টি কার্যকারী উপায়
কিন্তু ১৯৫২ সালে ২৬শে ফেব্রুয়ারি তা ভেঙ্গে ফেলা হয়। এতে আন্দোলনের গতি আরো বেড়ে যায়। ১৯৫৪ সালে বাধ্য হয় পাকিস্তানের দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা বাংলা করতে। পাকিস্তানের দ্বিতীয়বার রাষ্ট্রভাষা বাংলাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। মাতৃভাষা হিসেবে বাংলা ভাষা কে দেখতে শহীদরা দিল তাজা রক্ত। তাই ২১শে ফেব্রুয়ারিকে শহীদ দিবসও বলা হয়।
শেষ কথাঃ ২১শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস
২১শে ফেব্রুয়ারি ইতিহাস সম্পর্কে ওপরে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনারা যারা একুশে ফেব্রুয়ারীর ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন আশা করি তারা তাদের উত্তর পেয়ে গেছেন। একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য অর্থাৎ একুশে ফেব্রুয়ারি তাৎপর্য বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
দামাল ছেলেদের তাজা রক্তের বিনিময়ে পেয়েছি আমরা আমাদের এই মাতৃভাষা বাংলা ভাষা। তাদের প্রতি আমাদের অশেষ শ্রদ্ধা। তাদের এই ঋণ আমরা কখনই শোধ করতে পারব না। তাদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস এর ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে আজকের ব্লগে। পোস্টটি পড়ে উপকৃত হলে জানাবেন। ধন্যবাদ।
কিছু প্রশ্নের উত্তর
প্রশ্নঃ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস কবে?
উত্তরঃ একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।
প্রশ্নঃ ভাষা দিবস কবে?
উত্তরঃ একুশে ফেব্রুয়ারি ভাষা দিবস।
প্রশ্নঃ শহীদ দিবস কবে?
উত্তরঃ একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস।
প্রশ্নঃ একুশে ফেব্রুয়ারি কি বার ছিল?
উত্তরঃ একুশে ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার ছিল।
প্রশ্নঃ একুশে ফেব্রুয়ারি প্রথম শহীদ এর নাম কি?
উত্তরঃ একুশে ফেব্রুয়ারি প্রথম শহীদ এর নাম রফিক উদ্দিন আহমেদ।
ডেইলি ডাইরির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url