বিড়াল আঁচড় দিলে কতদিনের মধ্যে টিকা দিতে হয়
বিড়াল আঁচড় দিলে কতদিনের মধ্যে টিকা দিতে হয় তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো আজকের ব্লগে। বিড়াল আমাদের অনেকের কাছেই প্রিয় একটি প্রানী। তবে বিড়ালের আঁচড়,কামড় এগুলো সমস্যায় পড়তে হয় মাঝে মধ্যে।
পেইজ সূচিপত্রঃ বিড়াল আঁচড় দিলে কতদিনের মধ্যে টিকা দিতে হয়
- বিড়াল আঁচড় দিলে কতদিনের মধ্যে টিকা দিতে হয়
- বিড়ালের আঁচড় কতটা ক্ষতিকর
- বিড়ালের আঁচড় আমাদের জন্য কতটা ক্ষতিকর
- বিড়ালের আঁচড় দেওয়ার কারণ
- বিড়াল আঁচড় দিলে সেই মুহূর্তে করণীয় কি
- পোষা বিড়াল আঁচড় দিলে করনীয় কি
- রাস্তার বা বাহিরের বিড়াল আঁচড় দিলে করনীয় কি
- পোষা বিড়াল থেকে রোগ প্রতিরোধ করতে করণীয়
- বিড়াল আঁচড় দিলে টিকা দেওয়ার নিয়মাবলী
- বিড়ালে আঁচড় দিলে কি ধরনের জটিলতায় পড়তে হয়
- মন্তব্যঃ বিড়াল আঁচড় দিলে কতদিনের মধ্যে টিকা দিতে হয়
বিড়াল আঁচড় দিলে কতদিনের মধ্যে টিকা দিতে হয়
বিড়াল আঁচড় দিলে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয় তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। বাহিরের দেশের পাশাপাশি বাংলাদেশেও কুকুর,বিড়াল পালন করার প্রবল প্রবণতা রয়েছে মানুষের মাঝে। অনেকেই মনে করে এই স্বার্থের শহরে মানুষের চাইতে এ ধরনের প্রাণী বেশি বিশ্বস্ত। তাই বন্ধু হিসেবে নিজের কাছে রাখে পালন করার জন্য বিড়াল অথবা কুকুর।
এ যান্ত্রিক শহরে একাকীত্বতা দূর করতে এবং একটু প্রশান্তির আশায় মানুষ বিড়াল পুষে থাকে। নিজের একাকীত্বতা দূর করতে অনেক ধরনের প্রাণী পালন করতে দেখা যায়। তার মধ্যে অন্যতম বিড়াল। কমবেশি সকলেই বিড়াল পছন্দ করে। অনেক সময় অসাবধানতার কারণে অথবা দুর্ঘটনা বসত বিড়ালের আচর লেগে যায়। তখন আমাদের করণীয় কি?
এমন কোন দুর্ঘটনা আপনাদের সাথে হলে আপনারা চিন্তায় পড়ে যান কতদিনের মধ্যে টিকা দিতে হবে বা করনীয় কি? চলুন দেখে নেওয়া যাক বিড়াল আঁচড় দিলে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয়। বিড়াল আঁচড় দেওয়ার কারণে যদি বেশি ক্ষত হয় তাহলে ২৪ ঘন্টার মধ্যেই টিকা দিতে হবে। আর যদি ক্ষত খুব একটা গভীর না হয় তাহলে পানি দিয়ে ধুয়ে নিলেই যথেষ্ট।
আপনি চাইলে সাবান পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে পারেন এতে যেকোনো সমস্যা সর্বোচ্চ এড়ানো যাবে। গভীর ক্ষত বলতে বোঝানো হচ্ছে আঁচড় দেওয়ার কারণে ত্বক কেটে রক্ত বের হয়। এ ধরনের ক্ষত হলে অবশ্যই একদিনের মধ্যে টিকার দিয়ে নিবে। বিড়ালের আঁচর দেওয়ার প্রথম দিন বাদ দিয়ে ৩ দিন ৭ দিন ১৪ দিন ২১ দিন এবং ২৮ দিন এর বেলায় বাকি টিকা গুলো দিয়ে নিতে হবে।
বিড়ালের আঁচড় কতটা ক্ষতিকর
বিড়ালের আঁচড় কতটা ক্ষতিকর তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। বিড়ালে আঁচড় দেওয়া কামড় দেওয়া এটি আমাদের দেশে নিত্যদিনের দুর্ঘটনা। কুকুর,বিড়াল পালন করার পাশাপাশি রাস্তাঘাটে বের হলেও শত শত কুকুর,বিড়াল দেখা যায়। অনেক সময় এই কুকুর,বিড়াল গুলো অনেক বেশি হিংস্র হয়। সেক্ষেত্রে আপনি দুর্ঘটনার শিকার হতে পারেন।
যত দিন যাচ্ছে তত মানুষের কাছে বিড়াল পালন অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। সব প্রাণীর মাঝে বিড়াল যেন সবচাইতে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে। পালন করা বিড়াল যদি আপনাকে আঁচড় দেয় তাহলে কোন সমস্যা হয় না। তবে সময়ের পরিবর্তনে আপনার সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই সাবধান থাকা উচিত। আর বাহিরের হিংস্র বিড়াল যদি আপনাকে আঁচড় কাটে অবশ্যই ২৪ ঘন্টার মধ্যে টিকা দিয়ে নিবেন।
বিড়ালের আঁচড় আমাদের জন্য কতটা ক্ষতিকর
বিড়ালের আচর আমাদের জন্য কতটা ক্ষতিকর তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। বিড়াল আমাদের কাছে খুবই প্রিয় একটি প্রাণী। তবে তার বিষাক্ত নখে আঁচর কাটলে তা বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই আমাদের অবশ্যই সাবধান থাকা উচিত। বিড়ালের নখ ও দাঁত অত্যন্ত ধারালো হয়ে থাকে এবং তা অবশ্যই বিষযুক্ত। তাই বিড়ালের নখ থেকে আচরের ফলে গভীর ক্ষত হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ সিস্ট হওয়ার লক্ষণ কি কি
গভীর ক্ষত হলে অবশ্যই ২৪ ঘন্টার মধ্যে টিকা দেওয়া উচিত। নাহলে বিড়ালের আঁচড়ে ইনফেকশন হতে পারে। আর তার প্রভাব ১০ থেকে ১২ ঘণ্টার মধ্যেই দেখা যায়। ক্ষতস্থান টি মুহূর্তেই ফুলে ওঠে। প্রচন্ড ব্যথা হয় ক্ষতস্থানে। লাল হয়ে থাকে ক্ষতস্থানটি। বাসায় পালন করা বিড়াল গুলোর শরীরে আগে থেকেই ভ্যাকসিন দেওয়া থাকে তাই আপনার ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কম। তবে বাহিরের বিড়াল থেকে সাবধান থাকবেন।
বিড়ালের আঁচর দেওয়ার কারণ
বিড়ালের আঁচর দওয়ার কারণ আলোচনা করবো। বিড়াল আমাদের কাছে জনপ্রিয় একটি প্রাণী। মানুষ নিজের একাকীত্বতা দূর করতে অনেক সময় এ ধরনের প্রাণী পুষে থাকে। তার মধ্যে বিড়াল অন্যতম। তবে আমাদের অনেক সময় বিড়ালের আঁচড় অথবা কামরের মতো সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কিন্তু বিড়াল এত ভালোবেসে পালন করার পরেও আঁচড় দেওয়ার কারণ কি?
বিড়াল আঁচড় দিলে সেই মুহূর্তে করণীয় কি
বিড়াল আঁচড় দিলে সেই মুহূর্তে করণীয় কি? আপনারা অনেকেই প্রশ্ন করেছেন বিড়াল আঁচড় দিলে সেই মুহূর্তে আমাদের করণীয় কি হতে পারে। চলুন দেখে নেওয়া যাক আমরা কি ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারি। অনেক সময় বিড়াল তার নিজের ক্ষোভ থেকে অথবা দুর্ঘটনা বসত আঁচড় দিয়ে দিতে পারে। সেই মুহূর্তে তৎক্ষণাৎ কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে আপনার ক্ষতির পরিমাণ কমাতে পারেন অনেকটাই।
করণীয়ঃ
- বিড়ালের নখের আঁচর গভীর হলে অর্থাৎ আচরের কারণে রক্তপাত হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
- সর্বপ্রথম ক্ষতস্থান পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। সাবান দিয়ে ধুয়ে নিলে এটি আপনার জন্য আরও উপকারী হবে। অনেকটাই ক্ষতি রোধ করা যাবে। কারণ সাবানে রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান। এটি ব্যাকটেরিয়ার সাথে যুদ্ধ করে এবং ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করতে সাহায্য করে।
- আপনার যে স্থানে বিড়ালের নখের আঁচর লেগেছে সেই স্থানটি কিছুক্ষণ পানিতে ডুবিয়ে রাখুন।
- ক্ষতস্থান থেকে রক্ত বের হলে তা ধুয়ে ফেলুন এবং রক্ত বন্ধ করার চেষ্টা করুন। অনবরত রক্ত পড়তে থাকলে অবশ্যই ব্যান্ডেজ করবেন।
- সম্পূর্ণ জীবাণু মেরে ফেলতে ডেটলের পানি হালকা গরম পানির সাথে মিশিয়ে ক্ষতস্থান পরিষ্কার করে নিন।
- ক্ষতর পরিমাণ বেশি হলে অবশ্যই এন্টিবায়োটিক ক্রিম লাগাতে হবে।
- আঁচড় দেওয়ার কারণে যদি রক্ত বের না হয় তাহলে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা কম।
- ক্ষত বেশি হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
- ক্ষতস্থান দিয়ে রক্ত বের হলে ২৪ ঘন্টার মধ্যে ভ্যাকসিন বা টিকা দেওয়া উচিত।
পোষা বিড়াল আঁচড় দিলে করনীয় কি
পোষা বিড়াল আঁচড় দিলে করনীয় কি তা বিস্তারিত আলোচনা করবো। অনেকেই শখের বসে বিড়াল পালেন। তবে অনেক সময় দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হয়। অসাবধানতার কারণে বিড়ালের নখের আঁচল লেগে যায়।পোষা বিড়ালের আঁচড় নিয়ে অনেকেই দুশ্চিন্তা করে থাকেন। তবে পালন করার জন্য যেসব বিড়াল আমরা কিনে থাকে সেসব বিড়ালের শরীরে আগে থেকেই ভ্যাকসিন দেওয়া থাকে।
আরো পড়ুনঃ সিস্ট হওয়ার কারণ কি বিস্তারিত জানুন
তাই কোন সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কম। তবে বিড়াল এর শরীরে একবার ভ্যাকসিন দিলেই তা যথেষ্ট নয়। অবশ্যই নিয়মিত ভ্যাকসিন দিতে হবে বিড়ালের শরীরে। তবে আপনার পরিবার সুরক্ষিত থাকবে। তারপরেও আপনার মনে যদি কোন ধরনের সন্দেহ থাকে বিড়ালের নখের আঁচর কাটা নিয়ে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার চেষ্টা করুন।
রাস্তার বা বাহিরের বিড়াল আঁচড় দিলে করনীয় কি
রাস্তার বা বাহিরের বিড়াল আঁচড় দিলে করনীয় কি? রাস্তাঘাটে অহরহ কুকুর,বিড়াল দেখা যায়। তাদের হিংস্রতার শিকার হয় অনেকেই। সব বিড়াল যে হিংস্র স্বভাবের এমনটা নয়। তবে কিছু বিড়াল আছে অনেক বেশি হিংস্র মানুষকে দেখলেই আঁচড় দিতে ছুটে আসে। তাদের শরীরে অবশ্যই ভ্যাকসিন দেওয়া থাকে না। তাই আপনার সর্বোচ্চ সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
অবশ্যই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে টিকা দিতে হবে। আচর দেওয়ার স্থানটি যদি গভীর হয় এবং রক্তপাত হয় তাহলে সঙ্গে সঙ্গে ক্ষত স্থান পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সাবান ব্যবহার করলে আরো বেশি উপকার পাবেন কারণ সাবানে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল যা ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে। তারপর যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের শরণাপন্ন হন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
পোষা বিড়াল থেকে রোগ প্রতিরোধ করতে করণীয়
পোষা বিড়াল থেকে রোগ প্রতিরোধ করতে করণীয় গুলো জেনে নিন। বিড়াল খুবই জনপ্রিয় একটি প্রাণী। দিনে দিনে এর বিস্তার বেড়েই চলেছে। এমন কোন বাসা বাড়ি খুঁজে পাবেন না যেখানে দুই একটা বিড়াল পোষা হয় না। তবে সখ পূরণের পাশাপাশি আমাদের স্বাস্থ্যের প্রতিও সচেতন হতে হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কি ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে পোষা বিড়াল থেকে রোগ প্রতিরোধ করা যায়।
যেমনঃ
- বিড়ালের নখের আঁচড় থেকে বাঁচতে নিয়মিত নখ কেটে দিতে হবে। এতে আঁচড় কাটার দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব।
- বিড়ালের শরীরে নিয়মিত শ্যাম্পু করে দিতে হবে। এতে বিড়ালের শরীরের লোমগুলো জীবাণুম মুক্ত থাকবে।
- বিড়ালের কান নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে।
- বিড়ালের পটি সাথে সাথে পরিষ্কার করতে হবে।
- বিড়ালকে নিয়মিত ভ্যাকসিন দিয়ে নিতে হবে।
- বিড়ালকে অবশ্যই নিয়মিত গোসল করাবেন। এতে রোগবালাই এর সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়।
- অবশ্যই বিড়ালকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখবেন এতে রোগ জীবাণু থেকে রক্ষা পাবেন। এবং আপনার পরিবার ও নিরাপদ থাকবে।
বিড়াল আঁচড় দিলে টিকা দেওয়ার নিয়মাবলী
বিড়াল আঁচড় দিলে টিকা দেওয়ার নিয়মাবলী বিস্তারিত আলোচনা করবো। বিড়াল আঁচড় দিলে অবশ্যই ২৪ ঘণ্টার মধ্যে টিকা দেওয়ার চেষ্টা করবেন। আর যদি ক্ষত কম হয় বা ক্ষতস্থান থেকে রক্ত বের না হয় তাহলে সাবান পানি দিয়ে ভালো করে পরিষ্কার করবেন। বিড়ালের আঁচড় থেকে একসময় বড় কোন সমস্যায় পড়তে পারেন তাই অবশ্যই সতর্ক থাকবেন।
আরো পড়ুনঃ সিস্ট দূর করার ৫ টি কার্যকরী ঘরোয়া উপায়
টিকা রয়েছে দুই ধরনের। একটি টিকা মাংসপেশীতে দেওয়া হয়। আর আরেকটি টীকা রয়েছে যা চামড়ায় দিতে হয়। চামড়ায় দেওয়া টিকা বেশি কার্যকর হিসেবে ধরা হয়। তবে খরচের দিকে খেয়াল রেখে মাংসপেশিতে দেওয়ার টিকা বেশি প্রচলিত। দীর্ঘদিন টিকা দেয় নি বা ৫-৭ বছরের মধ্যে টিকা দেওয়া হয়নি এমন ব্যক্তি বা বাচ্চার ক্ষেত্রে টিকা দেয়ার নিয়ম হলো কামড় দেয়ার পর থেকে তৃতীয় দিন সপ্তম দিন এবং ২৮ তম দিন।
বিড়ালে আঁচড় দিলে কি ধরনের জটিলতায় পড়তে হয়
বিড়াল আঁচড় দিলে কি ধরনের জটিলতায় পড়তে হয় তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। বিড়াল আঁচড় দিলে যদি সে বিড়ালের ভ্যাকসিন দেওয়া থাকে তাহলে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কম থাকে। আর যদি বিড়ালটি হিংস্র প্রকৃতির হয়ে থাকে তাহলে আপনার ক্ষতির সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়। দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
যে বিড়ালটি আপনাকে আক্রমণ করেছে সে বিড়ালটি যদি র্যাবিস ভাইরাসে আক্রান্ত হয় তাহলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন। বিড়ালটি র্যাবিস ভাইরাসে আক্রান্ত কিনা তা কিভাবে বুঝবেন? সে বিড়ালটির মুখ দিয়ে অনবরত লালা পড়বে। বিড়ালটি জোরে জোরে নিঃশ্বাস নিবে এবং বিড়ালটি কিছুদিনের মধ্যেই মারা যাবে। যদি দেখেন আপনাকে আক্রমণের কিছুদিন পর বিড়ালটি অসুস্থ হয়েছে বা মারা গিয়েছে তাহলে দ্রুত আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
মন্তব্যঃ বিড়াল আঁচড় দিলে কতদিনের মধ্যে টিকা দিতে হয়
বিড়াল আঁচড় দিলে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয় তা নিয়ে উপরে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। অবশ্যই বিড়ালের আঁচড়ের ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন। বিড়াল আঁচড় দেওয়ার ২৪ ঘন্টার মধ্যে টিকা দেওয়ার চেষ্টা করবেন। তাহলে যেকোনো ধরনের জটিলতা এড়াতে পারবেন। সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে বিরাখে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
পরিবারের এবং নিজের সুস্থতা নিশ্চিত করতে বিড়ালের শরীরে নিয়মিত ভ্যাকসিন দিন। সব পূরণ করতে গিয়ে নিজের অজান্তেই নিজের ক্ষতি করে বসবেন না। আশা করি পোস্টা পড়ে কিছুটা হলেও উপকৃত হয়েছেন। ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আর পোস্টটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে একদম ভুলবেন না। ধন্যবাদ।
ডেইলি ডাইরির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url