মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো?আমরা অনেকেই চাই লেখাপড়া বা অন্য কাজের পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করতে।কিন্তু কিভাবে শুরু করবো বুঝতে পারছি না।যারা ভাবসেন কিভাবে  মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়? আজকের পোস্ট তাদের জন্য

মোবাইল-দিয়ে-ফ্রিল্যান্সিং-কিভাবে-শিখবো
 

আমাদের অনেক এর বাজেট স্বল্পতার কারনে শুরুতেই ল্যাপটপ বা পিছি কিনা সম্ভব হয় না।তাই শুরুতে অনেকেই  চান মোবাইল দিয়ে কাজ শুরু করতে আজকের পোস্ট টি পরে আপনি জানতে পারবেন ফ্রী টাকা ইনকাম করার সাইড সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্রঃমোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

ফ্রিল্যান্সিং কি? মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো?

ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে আমাদের জানতে হবে ফ্রিল্যান্সিং কি?freelancing হলো ইংরেজি শব্দ  যার অর্থ মুক্তপেশা।এখানে  আপনি আপনার ইচ্ছা মতো সময় বের  কাজ করতে পারবেন।এখানে ধরাবাধা কোনো সময় নাই।ঘরে বসেই সকল কাজ করতে পারবেন। আজকের পোস্টে আপনাদের বিস্তারিত জানাবো মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবেন তা সম্পর্কে।

চাইলে আপনি পার্ট টাইম কাজ করতে পারেন। অথবা প্রোফেশনালি কাজ করে আপনার ক্যারিয়ার গড়তে পারেন।বাহিরে বা অফিসে কাজ যেমন আমাদের সময় বেধে করতে হয় (৯:০০-৫:০০) এখানে আপনি আপনার।
 
সময় মতো কাজ করতে পারবেন তবে হ্যাঁ ক্লাইডের মনের মতো করে কাজ করে দিতে হবে।এখানে আপনার একাধিক বস থাকতে পারে। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পুরো পোস্ট মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

মোবাইল ফোন দিয়ে  কি সত্যিই ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব? 

মোবাইল ফোন দিয়ে কি সত্যিই ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব?   হ্যাঁ সম্ভব।মোবাইল ফোন দিয়ে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করা সম্ভব।তবে আপনাকে ধৈর্যশীল হতে হবে।মনোযোগ দিয়ে কাজ করতে হবে। এর পাশাপাশি আপনাকে কিছু স্কিল শিখতে হবে। যা দ্বারা মানুষ উপকৃত হবে এবং আপনি মোবাইল ফোন দিয়ে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন।
 
অনলাইন ইনকাম করতে হলে আপনার এই সম্পর্কে কিছু ধারনা থাকতে হবে। আপনি চাইলেই  এবং ধৈর্য নিয়ে কাজ করলে অবশ্যই মোবাইল ফোন দিয়ে ইনকাম করা সম্ভব। শুরুতে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে আপনি অনলাইন ইনকাম করতে পারেন। পরে প্রয়োজনের তাগিদে অথবা আপনি যদি চান পিসি বা ল্যাপটপ নিয়ে কাজ করতে পারেন।

মোবাইল ফোন দিয়ে  ফ্রিল্যান্সিং কিরার কিছু সাইড

আপনার হাতে যদি ১০০০০ হাজার থেকে ১৫০০০০ হাজার টাকা দামের ফোন থাকে তাহলেই আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন।  মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার কিছু সাইড এর সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেই। এসব সাইট থেকে আপনি ইনকাম করতে পারবেন হাজার হাজার টাকা। আপনাকে আগে কাজে মনোযোগ দিয়ে কাজটা শিখে নিতে হবে যেকোন একটা সাইডে অভিজ্ঞ হতে হবে।
  • ইউটিউব (YouTube) 
  • কন্টেন্ট রাইটিং (content writing)
  • ব্লগিং(Blogging) 
  • গ্রাফিক ডিজাইন(graphic design) 
  • ওয়েবসাইট  ডিজাইন(websites  design) 
  • এডিটিং (Editing) 
  • ফেসবুক মার্কেটিং(Facebook marketing) 
  • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট(web development) ইত্যাদির 

ইউটিউব (Youtube) 

ইউটিউব আমাদের সবার কাছে একটা পরিচত ওয়েবসাইট।এখানে আপনি আপনার যেকোনো স্কিল অনুযায়ী কাজ করতে পারবেন।যেকোনো ধরনের কন্টেন্ট তৈরি করতে পারবেন।আপনি যদি ছবি তোলা, ভিডিও করা, পোস্ট করা এসব কাজ করতে পারেন তাহলে ইউটিউবেও ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। আপনার মাথায় যদি ফোন চালানোর সামান্য ধারণা থাকে তাহলে ইউটিউব ও ব্যবহার করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

প্রথমেই আপনাকে একটা আইডি খুলতে হবে।ইউটিউবে একাউন্ট খোলার নিয়ম লিখে সার্চ দিলে আপনি অনেক ভিডিও পেয়ে যাবেন।আর ভিডিও দেখে আপনি আইডি খুলে নিতে পারবেন। আপনি যে কাজটাই পারদর্শী সেই কাজ টা ভিডিও করেন তারপর ইডিট করে শেয়ার করুন।এক্ষেত্রে আপনার একটু এডিটিং এর ধারনা থাকতে হবে। এভাবেই আপনি ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন।

কন্টেন্ট রাইটিং (constant writing) 

কন্টেন্ট রাইটিং কী?কন্টেন্ট রাইটিং হলো আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী, সেই সম্পর্কে সকল তথ্য উপাত্ত  প্রেজেন্ট করবেন।এই কন্টেন্ট গুলো বিক্রি করতে পারেন আবার চাইলে আপনার ওয়েবসাইটে বা কোনো সার্চ ইঞ্জিনে পোস্ট করতে পারবেন।এগুলো ভিজিটর তাদের প্রয়োজনে সার্চ করে পরতে পারবে।আর যতো ভিজিটির বাড়বে আপনার ইনকামও তত বাড়বে।


ফ্রিল্যান্সিং জগৎ এ খুব জনপ্রিয় একটা সাইড হলো কন্টেন্ট রাইটিং। আপনি খুব সহজেই মোবাইল দিয়ে কন্টেন্ট রাইটিং এই সাইডে কাজ করতে পারেন।আপনি মোবাইল দিয়ে খুব সহজেই কন্টেন্ট লিখতে পারবেন।এই রিলেটেড  অনেক ভিডিও আপনি ইউটিউবে পেয়ে যাবেন। আর এভাবেই মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর এতো বড় একটা সাইডে কাজ করে  টাকা ইনকাম করতে পারেন।

প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার :(লেখা লেখি)
  • *গুগল ডকস Google 

লেখা লেখির কিছু অ্যাপ:
  • google docs
  • Wps office
  • Ai writer
  • Microsoft
  • Officeword  ইত্যাদি 

ব্লগিং (Blogging) 

আপনি মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।আপনার যেকোনো সাইডে একটা একাউন্ট  খুলতে হবে।তারপর সেই একাউন্টে কন্টেন্ট লিখে র‍্যঙ্ক করাতে হবে।এই কাজ অনেক ধৈর্য সহকারে করতে হবে।এবং রেগুলারিটি মেন্টেন করতে হবে। আপনি ব্লগার সাইডে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। তারপর আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী সেটি নিয়ে রিসার্চ এবং কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ করবেন।
মোবাইল-দিয়ে-ফ্রিল্যান্সিং-কিভাবে-শিখবো
 
একটা ব্লগিং সাইড দার করালেই শুধু হবে না সেইটা কে রেঙ্ক করাতে হবে।আর অনেক ধৈর্য নিয়ে কাজ করার পর এটার সফলতা আসবে। প্রতিদিন একটি করে কনটেন্ট লিখে পাবলিক  করবেন। এভাবে আপনাকে কয়েক মাস কাজ করতে হবে। আপনার কাজের উপর নির্ভর করবে আপনার এডসেন্স। তারপর একবার এডসেন্স আসলে যত কাজ করবেন তত বেশি ইনকাম হবে।

গ্রাফিক ডিজাইন(graphic design) 

যারা ছবি আঁকতে, আর্টস করতে ভালোবাসেন তাদের জন্য গ্রাফিক ডিজাইন পারফেক্ট একটা প্লাটফর্ম। আবার অনেকে আসেন যারা ইডিট ভালো পারেন তাদের জন্যও গ্রাফিকডিজাইন উপযুক্ত কাজ। গ্রাফিক্স ডিজাইন এর অনেক চাহিদা। যারা ফটো এডিটিং ভালো পারেন তাদের কাজ পেতে খুব একটি সমস্যা হবে না। ভিডিও এডিটিং এখন অনলাইন  কিছু কাজের মধ্যে সেরা।
সেরা কিছু গ্রাফিক ডিজাইন  সফটওয়্যারঃ
  • Canva
  • Adobe
  • Photoshop express
  • Pixel lab 
গ্রাফিক ডিজাইনে পারদর্শী হলে  আপনি কাটুন, এনিমেশন ইত্যাদি জনপ্রিয় বিষয় নিয়ে কাজ করতে পারবেন আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে। আপনি স্মার্ট ফোন দিয়েই গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ খুব ভালোভাবে করতে পারবেন। এই সফটওয়্যার গুলো দিয়ে আপনি কাজ শুরু করতে পারেন। কাজে পারদর্শী হলে আমরা ক্লাইনড এর অভাব হবে না।


ওয়েবসাইট  ডিজাইন(websites  design)

ওয়েব ডিজাইন একটি ভিষন জনপ্রিয় সাইড। এই কাজ টায় পারদর্শী হতে পারলে ব্যপক অর্থ উর্পাজন করা সম্ভব।ওয়েবসাইট ডিজিইন কাজ আপনারা মোবাইল ফোন দিয়ে ও করতে পারবেন। ওয়েবসাইট ডিজাইন করে মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করা সম্ভব। তাই আপনি এই সাইটটা বেছে নিতে পারেন কাজ করার জন্য। আপনি এখানে ফোন দিয়েই কাজ শুরু করতে পারবেন।
 
তবে মোবাইলে কাজ টা হবে একটু সময় সাপেক্ষ। তবে ধৈর্য নিয়ে কাজ টা করতে পারলে সফলতা অবশ্যই পাবেন। তাই একটু একটু করে চেষ্টা করে নিজেকে ভালো পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারেন মোবাইল ফোন দিয়ে অনলাইনে কাজ করে। ওয়েবসাইট ডিজাইন খুবই জনপ্রিয় একটি সাইট। তাই এই সাইডে আপনি কাজ করতে পারেন। পরিশ্রম করলে ফলাফল পাবেন।

এডিটিং (Editing)

আপনি যদি ভালো ইডিট কিরতে পারেন তাহলে আপনার জন্য আরেকটা ইনকামের রাস্তা খুলে গেলো।আর যারা যারা জানেন না তারা এডিটিং টা ভালো ভাবে শিখে নিবেন।আপনার কাছে যদি একটু ভালো মানের ফোন থাকে তাহলে আপনার কাজ তা সহজ হবে। ভিডিও এডিটর এছাড়াও পিকচার ইডিট যারা ভালো করতে পারে তাদের প্রচুর চাহিদা মার্কেটে। ফ্রিল্যান্সিং জগতে এডিটিং বেস্ট একটি সাইড।
 
আপনি পিকচার এডিট করে বিক্রি করতে পারবেন।অথবা নিজের একটা পেজ খুলে ভিউ করানোর মাধ্যমে  ইনকাম করতে পারেন। তাই হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে এডিটিং শুরু করতে পারেন। এভাবেই মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার মধ্যে এডিটিং টা আপনার জন্য বেস্ট অপশন হবে।সেরা দুটি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার  নিচে বলা হলো:
১.powerDirector
২.kinemaster

ফেসবুক মার্কেটিং(Facebook marketing) 

ফেসবুক মার্কেটিং টা আসলে কি?আমরা যদি কোনো প্রোডাক্ট ফেসবুকের সাহায্যে মানুষকে জানাতে পারি বা মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারি,তখন তাকে বলে ফেসবুক মার্কেটেং। ফেসবুক মার্কেটিং করে লক্ষ লক্ষ টকা আয় করছে অনেকে। ফেসবুক মার্কেটিং এখন খুব হাইপে আছে। ফেসবুক মার্কেটিং আপনি একবার শিখে গেলে এখান থেকে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়েই।
 
আপনারা ফোন দিয়ে খুব সহজেই ফেসবুক মার্কেটিং করতে পারবেন।আপনারা আপনাদেরই স্মার্ট ফোন দিয়ে নিজের পেজ বা আইডিতে পোস্ট করবেন আপনার মাধ্যমে সেইটা যদি কেউ নেই  তাহলে আপনার তার কমিশন পাবেন। (আপনি কমিশন দাবি করতে পারবেন) হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে ফেসবুকে মার্কেটিং করুন। এটি স্মার্ট ফোন দিয়ে করা সম্ভব খুবই সহজে।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট(web development) 

মোবাইল ফোন দিয়ে আপনি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট করে টাকা ইনকাম করতে পারেন।আপনাকে ক্লাইন্ট এর ওয়েব সাইট টি মার্কটিং করে দিতে হবে।সেই ওয়েব সাইট টি ডেভিলপ করতে হবে।অবশ্যই ক্লাইন্ট এর মন মতএভাবে মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন খুব সহজেই। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট খুবই চাহিদা সম্পন্ন একটি সাইট এখানে আপনি ফোন দিয়েই অনায়াসে কাজ করতে পারবেন।
মোবাইল-দিয়ে-ফ্রিল্যান্সিং-কিভাবে-শিখবো
 
তার জন্য আপনার এই সম্পর্কে কিছুটা ধারণা নিতে হবে। অর্থাৎ কাজটি সম্পূর্ণ শিখে নিতে হবে। আপনি ওয়েবসাইট খোলা এবং ডেভলপ করার জন্য ইউটিউবে কিছু ভিডিও দেখে নেবেন। আশেপাশের কোন আইডিতে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন। তাহলে আপনার জন্য কাজ করা অনেক সহজ হয়ে যাবে। এভাবেই মোবাইল ফোন দিয়ে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

কাজ কিভাবে পাবেন

কাজ পাওয়ার জন্য আপনার কিছু সাইডে একাউন্ট খুলে রাখতে হবে।কেউ যখন কোনো কাজের জন্য পোস্ট করে, সেখানে কাজটা পাওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে।ক্লাইড যদি আপনার থেকে কাজ করিয়ে নিতে চায় তাহলে আপনাকে জানাবে। এছাড়াও আপনি যদি কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ করেন তাহলে আপনি আপনার ওয়েবসাইটেই কনটেন্টগুলো পাবলিক করতে পারবেন। এজন্যে আপনার কারো কাছে কাজের জন্য যেতে হবে না। 
কিছু সাইড নিচে বলা হলোঃ
  • upwork.com
  • Fiverr.com
  • Freelancer.com
  • Guru.com
  • Peopleperhour.com
এসব সাইডে একাউন্ট খুলে রাখতে পারেন। এগুলো সাইডে একাউন্ট খুলে নিজের কাজ সম্পর্কে অন্যকে জানাতে পারেন। প্রয়োজন হলে আপনাকে নক দিয়ে জানিয়ে দেবে কাজের কথা। অথবা নিজের ওয়েবসাইটে কাজ করে নিজের ওয়েবসাইটটি ডেভলপ করতে পারেন। এতে কাজের জন্য অন্য কারো কাছে যেতে হবে না। আপনার কাজের প্রেসার বেড়ে গেলে আপনি অন্যকে কাজে নিতে পারেন। 

মন্তব্যঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো 

আপনাকে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে ফ্রিল্যান্সিং একটা অনলাইন ইনকাম সোর্স।তাই অবশ্যই আপনাকে একটা ভালো অনলাইন প্লাটফর্ম দার করাতে হবে।যেটার মাধ্যমে আপনার কাজের টাইপ গুলো মানুষ জানতে পারবে।।এবং আপনার কাছে কাজ করিয়ে নিবে। কথায় আছে হাতের কাছে যা আছে তা নিয়েই কাজ শুরু করুন যেটা নেই সেটা নিয়ে আফসোস করবেন না।

আমার নিজের মতামত আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সিং করার সিদ্ধান্ত নিলে আগে মাইন্ডসেট ঠিক করে নিন।এখানে অনেক ধৈর্যের প্রয়োজন আছে। অনেক পরিশ্রম করার পরে আপনার ইনকাম ধীরে ধীরে বাড়বে।আপনি কখনই রাতারাতি বড়লোক বা অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন না।তবে ধৈর্য ধরে লেগে থাকলে চেষ্টা করলে অবশ্যই সম্ভব। পোস্টটি কেমন লাগলো কমেন্ট এ জনাবেন।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার কিছু অসুবিধাঃ

  • ১.মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে চাইলে অনেক ধৈর্য নিয়ে কাজ করতে হবে কারন মোবাইলে কাজ করা একটু সময় সাপেক্ষ। পিসি বা কম্পিউটার এর তুলনায় বেশি সময় লাগে।
  • ২.আপনি যদি প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সার হতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই এক সময় পিসি বা কম্পিউটার নিতেই হবে।
  • ৩.ফ্রিল্যান্সিং এর সব কাজ আপনি মোবাইল ফোন দিয়ে করতে পারবেন না।
  • ৪.মোবাইলে কাজ করতে একটু অসুবিধা হয় যেহেতু ছোট স্কিন।

সব শেষে বলতে চাই আপনার যদি ইচ্ছা শক্তি থাকে তাহলে অবশ্যই মোবাইল ফোন দিয়ে কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।কারন মোবাইল ফোন দিয়ে কাজ করে টাকা ইনকাম করার অনেক সাইড আছে যা ওপরে বর্ননা করেছি।আশা করি পোস্ট টা পড়ে আপনি আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেসেন।তবুও যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানাবেন।ধন্যবাদ। 
 
 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডেইলি ডাইরির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url